সময়’ এবং ‘শেষ’— এই দু’টি ব্যাপারই এই কাহিনিতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। নান্টুদা ও চমচম বেরিয়ে পড়েছে মহাকাশের কোনও এক স্থানে অবস্থিত দানবীয় এক ব্ল্যাকহোলের উদ্দেশে। কাহিনি যত এগোবে, অভিযানকারীদের সঙ্গে পাঠকও প্রব
েশ করবে সেই ব্ল্যাকহোলের অন্তঃস্থলে। কী হয় ব্ল্যাকহোলের ভিতরে? সেখানে নাকি সময় স্থান হয়ে যায়, আর স্থান হয়ে ওঠে সময়! ব্ল্যাকহোলের অন্তিম প্রান্তে যে সিঙ্গুলারিটি আছে তা আসলে কী? কী আছে সিঙ্গুলারিটির ও-পারে?
এ-দিকে মদন সরখেলের আবিষ্কৃত এক অদ্ভুত যন্ত্রের মাধ্যমে নান্টুদা ও চমচম পাড়ি দিয়েছে এক রহস্যময় স্থানে। তবে তাকে ‘স্থান’ বলা যায় কিনা সেটাও একটা প্রশ্ন বটে। সেই ‘স্থান’ মহাবিশ্বের বাইরে। এক অদ্ভুত উপায়ে মহাবিশ্বের সীমানা পেরিয়ে তারা চলে যায় ব্রহ্মান্ডের বাইরে। কী রয়েছে সেই সীমানার অপর প্রান্তে? সেখানে কি রয়েছে অন্য কোনও ব্রহ্মাণ্ড, অন্য কোনও রিয়েলিটি নাকি তার থেকেও চমকপ্রদ কিছু?
...